
আমাদের পৃথিবীর
মধ্যে সবচেয়ে বৈচিত্র্যময় প্রাণী সব না কিছু মুসলিম জাতি। যাদের মত নাটক আর কোন পৃথিবীতেই খুঁজে পাবেন
না। এরা মুসলিম বানানোর জন্য যত
ধরণের ট্রিক আছে সব ব্যাবহার
করছে এবং ভবিষ্যতে এর আরও ডেভলোপমেন্ট হবে ইনশাল্লাহ। আসুন দেখি এর কিছু নমুনাঃ যখন তারা ভারতের
হিন্দু লোকের মাঝে মাইনকা চিপায়
থাকে তখন তাদের মত, ভারতের দারুর উলুম দেওবন্দের প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা আবুল কাসেম
নানতুবী রামচন্দ্র ও কৃষ্ণ সম্পর্কে কোন বেইয়াদবীপূর্ণ উক্তি করতে মানা করতেন, কারণ
তাদরে মতে তারা তাদের নবী-রাসূল ছিলেন। এর জন্য ব্যবহার করে এই আয়াত, 'এমন কোন সম্রপ্রদায় নেই যাদের মধ্যে একজন
সতর্ককারী না গেছেন ' (৩৫:২৪) আবার কুরআনে আল্লাহপাক উল্লেখ করেছেন, প্রত্যেকটি জাতি এবং ভূ-খন্ডের জন্য নবী এসেছেন । যেমন, 'প্রত্যেক জাতির জন্য একজন পথ প্রদর্শক ' (১৩
:৭)
আবার ভারতের মুফতি মুহম্মদ ইলিয়াস যিনি শিব-পার্বতীকে, আদম-ইভা, মানছেন। কিন্তু আমাদের মধ্যে শিব পার্বতী দিয়ে কিন্তু পৃথিবী শুরু হয়নি। আবার কোন হাদিসে যেনও আসছে বলে “যে ভারতে একজন নবী পাঠিয়েছে যার গায়ের রং কালো ছিলও”। বোঝাই যাচ্ছে কৃষ্ণকে বলতে চাচ্ছে তারা কিন্তু হাদিসের রেফারেন্স তা পেলাম না আমি। যাই হোক এদের আরও পাগলামির নমুনা আছে। জোঁকার নায়েক বলে এক প্রাণী আছে। তাকে তো এমন কেও নেই যে না চিনেন না। তো তার মতে, বেদ, পুরান, উপনিষেদে মুহম্মদের নাম আছে ১০০% নিশ্চিত। কিন্তু তার মতে, বেদ, পুরান, উপনিষেদ ঈশ্বরের বানী হলে হতেও পারে আবার নাও হতে পারে এতে নিশ্চিত না সে। কিন্তু সেখানে যে নবীর নাম আছে এটায় সে ১০০% নিশ্চিত। কেমন পাগলের পাগল চিন্তা করেন, বেদ যদি ঈশ্বরের বানী না হয়ে মানুষের বানানো গ্রন্থই হয়। একজন তার মত মহা মফিজ মানুষ। উন্মাদ মানুষ আন্দাজে বেদ ধর্মগ্রন্থ লিখে যায়। আর কোনও মানুষের আগমনী বার্তা দিয়ে যায় এবং ভবিষ্যতে সে মানুষ এসেও যায়। এমন ধারনা যে রাখে তাকে আর কি বলবো বলেন? এমন উন্মাদ মানুষ পৃথিবীতে আর কেও আছে ? তার মতে, কোনও মফিজ আন্দাজে না জেনে কারো আসার আগমনী বার্তা দিয়ে গেছে আর সেটা সত্যি হয় এমনো হতে পারে।
এবার আসি বাংলাদেশের কিছু মুসলিম উন্মাদদের কথায়। এরাতো সংখ্যায় বেশি তাই তাদের মন্তব্য, আল-কোরআনের সূরা আনআমের ১৩০ নং আয়াতে আল্লাহ সুবহানাতায়ালা বলেছেন আমি জ্বীন ও মানুষ উভয়ের মাঝেই নবী প্রেরন করেছি। সূরা আনআমের ১৩০ নং আয়াতের ব্যাখ্যায় তাফসীরে মা আরেফুল কোরআনে মুফতী মোহাম্মদ শফী রাহমাতুল্লাহ আলাইহি বলেছেন হিন্দুদের ধর্মগ্রন্থ বেদের ইতিহাস অনেক প্রাচীন। তো স্বাভাবিক ভাবেই ধরা যায় বেদ আদম আলাইহিস সাল্লাম পৃথিবীতে আসার আগেই জ্বীনদের উপর নাযিল হয়েছিল। তারপর জ্বীনদের মাধ্যমে বেদের বাণী ঋষিদের কাছে পৌছেছিল। এরপর মানব জাতির কাছে। দূর্গা কালি লক্ষী শিব গণেশ মহাদেব কার্তিক কৃষ্ণ বিষ্ণু এরা হয়ত জ্বীনদের মাঝে নবী ছিলেন। আর বেদ হয়ত দূর্গা কালি লক্ষী শিব গণেশ মহাদেব এদের উপর নাযিল হয়েছিল। এখন আপনি দেখবেন দূর্গা কালি লক্ষী শিব গণেশ মহাদেব উনাদের আকার আকৃতি হল অনেকটা হাতির মত শূড়, কারো অনেক গুলি হাত পা আবার কারো ৪ টা মুখ। মানুষের কখনো এরকম আকৃতি হতে পারে না। তবে জ্বীনদের এরকম আকৃতি হয়। তো আগে ছিলো নবী এখন আসছে জীনে আর ভবিষ্যতে যখন ৯৯% মুসলিম হবে তখন বলবে এই সব দেবতারা ছিলো শয়তান। তারা ইবলিশের অনুসারী ছিলও। অবশ্য এখনি অনেকে একথা বলে ফেসবুকে দেখি। তারা আজ বলে নবী ছিলও। আবার কাল তারা তাদেরই দুর্নাম শুরু করে দেয়। তো এই হলও মুসলিম বানানোর কিছু পক্রিয়া তাদের। সামনে আরও কিছু পক্রিয়ার কথা জানাবো। ধন্যবাদ ভালো লাগলে পোস্টটি শেয়ার করে অন্যকে জানার সুযোগ দিবেন।
আবার ভারতের মুফতি মুহম্মদ ইলিয়াস যিনি শিব-পার্বতীকে, আদম-ইভা, মানছেন। কিন্তু আমাদের মধ্যে শিব পার্বতী দিয়ে কিন্তু পৃথিবী শুরু হয়নি। আবার কোন হাদিসে যেনও আসছে বলে “যে ভারতে একজন নবী পাঠিয়েছে যার গায়ের রং কালো ছিলও”। বোঝাই যাচ্ছে কৃষ্ণকে বলতে চাচ্ছে তারা কিন্তু হাদিসের রেফারেন্স তা পেলাম না আমি। যাই হোক এদের আরও পাগলামির নমুনা আছে। জোঁকার নায়েক বলে এক প্রাণী আছে। তাকে তো এমন কেও নেই যে না চিনেন না। তো তার মতে, বেদ, পুরান, উপনিষেদে মুহম্মদের নাম আছে ১০০% নিশ্চিত। কিন্তু তার মতে, বেদ, পুরান, উপনিষেদ ঈশ্বরের বানী হলে হতেও পারে আবার নাও হতে পারে এতে নিশ্চিত না সে। কিন্তু সেখানে যে নবীর নাম আছে এটায় সে ১০০% নিশ্চিত। কেমন পাগলের পাগল চিন্তা করেন, বেদ যদি ঈশ্বরের বানী না হয়ে মানুষের বানানো গ্রন্থই হয়। একজন তার মত মহা মফিজ মানুষ। উন্মাদ মানুষ আন্দাজে বেদ ধর্মগ্রন্থ লিখে যায়। আর কোনও মানুষের আগমনী বার্তা দিয়ে যায় এবং ভবিষ্যতে সে মানুষ এসেও যায়। এমন ধারনা যে রাখে তাকে আর কি বলবো বলেন? এমন উন্মাদ মানুষ পৃথিবীতে আর কেও আছে ? তার মতে, কোনও মফিজ আন্দাজে না জেনে কারো আসার আগমনী বার্তা দিয়ে গেছে আর সেটা সত্যি হয় এমনো হতে পারে।
এবার আসি বাংলাদেশের কিছু মুসলিম উন্মাদদের কথায়। এরাতো সংখ্যায় বেশি তাই তাদের মন্তব্য, আল-কোরআনের সূরা আনআমের ১৩০ নং আয়াতে আল্লাহ সুবহানাতায়ালা বলেছেন আমি জ্বীন ও মানুষ উভয়ের মাঝেই নবী প্রেরন করেছি। সূরা আনআমের ১৩০ নং আয়াতের ব্যাখ্যায় তাফসীরে মা আরেফুল কোরআনে মুফতী মোহাম্মদ শফী রাহমাতুল্লাহ আলাইহি বলেছেন হিন্দুদের ধর্মগ্রন্থ বেদের ইতিহাস অনেক প্রাচীন। তো স্বাভাবিক ভাবেই ধরা যায় বেদ আদম আলাইহিস সাল্লাম পৃথিবীতে আসার আগেই জ্বীনদের উপর নাযিল হয়েছিল। তারপর জ্বীনদের মাধ্যমে বেদের বাণী ঋষিদের কাছে পৌছেছিল। এরপর মানব জাতির কাছে। দূর্গা কালি লক্ষী শিব গণেশ মহাদেব কার্তিক কৃষ্ণ বিষ্ণু এরা হয়ত জ্বীনদের মাঝে নবী ছিলেন। আর বেদ হয়ত দূর্গা কালি লক্ষী শিব গণেশ মহাদেব এদের উপর নাযিল হয়েছিল। এখন আপনি দেখবেন দূর্গা কালি লক্ষী শিব গণেশ মহাদেব উনাদের আকার আকৃতি হল অনেকটা হাতির মত শূড়, কারো অনেক গুলি হাত পা আবার কারো ৪ টা মুখ। মানুষের কখনো এরকম আকৃতি হতে পারে না। তবে জ্বীনদের এরকম আকৃতি হয়। তো আগে ছিলো নবী এখন আসছে জীনে আর ভবিষ্যতে যখন ৯৯% মুসলিম হবে তখন বলবে এই সব দেবতারা ছিলো শয়তান। তারা ইবলিশের অনুসারী ছিলও। অবশ্য এখনি অনেকে একথা বলে ফেসবুকে দেখি। তারা আজ বলে নবী ছিলও। আবার কাল তারা তাদেরই দুর্নাম শুরু করে দেয়। তো এই হলও মুসলিম বানানোর কিছু পক্রিয়া তাদের। সামনে আরও কিছু পক্রিয়ার কথা জানাবো। ধন্যবাদ ভালো লাগলে পোস্টটি শেয়ার করে অন্যকে জানার সুযোগ দিবেন।
sothikdhormo.blogspot.com
No comments:
Post a Comment
যে কোনও প্রশ্ন করতে পারেন আমাদের কাছে