
Hello বন্ধুরা আজকে আপনাদের বলবো মহম্মদের ভবিষৎবাণীর
ক্ষমতার কথা ও তার অলৌকিক ক্ষমতার কথা।
কোনও মুসলিম ভাইয়ের সাথে যদি কথা বলেন
তাহলে সে বলবে। তাদের নবী উম্মি থাকা সত্ত্বেও এটা ভবিষ্যৎ বানী করে গেছে ওটা
ভবিষ্যৎ বানী করে গেছে যা এখন ঘটছে। অলৌকিক শক্তি দিয়ে চাঁদ দুই ভাগ করেছে এবং এমন উচ্চ মানের চাপা যে তারা
ঝারবে যাতে আপনাকে মানতেই হবে ঘটনা সত্যি। তো চলুন দেখি কেমন ভবিষৎবাণী আর অলৌকিক
ক্ষমতার মানুষ ছিলেন নবী মুহাম্মদ।
“উম্মে
হাবিব বিনতে আল-আব্বাস মার্চ 630. পর তিনি মুহাম্মাদের চাচাতো ভাই ছিল. মহম্মদ তার একটি শিশুর প্রায় হামাগুড়ি দিয়া দেখে বলেন, "যদি আমি বেঁচে থাকি যখন মেয়েটি
বড় হবে, আমি তাকে বিয়ে করবো." তিনি তার মন পরিবর্তন করলেন। যখন
তিনি জানতে পারলেন যে তার বাবা তার পালক-ভাই ছিল, অতঃপর
অনতিবিলম্বে মারা যান.”
(Ref: Guillaume/Ishaq 311.)
উপরক্ত নবীর জীবনী বা সিরাত থেকে আমার দুটি মন্তব্য আছে।
১ নাম্বার পয়েন্ট. নবী মহম্মদের নিজের ভবিষ্যৎ জানা নেই
যে সে বাচ্চা মেয়েটি বড় হওয়া অবদি সে বেঁচে থাকবে কিনা।
২ নাম্বার পয়েন্ট. একটা বাচ্চা মেয়ে যে হাটতে শিখেনি
এখনো হামাগুরি খাচ্ছে। তাকে দেখে নবীর বড় হলে তাকে বিয়ের চিন্তা মাথায় আসলো আর
কিছু না? মারহাবা ভাই, কিছু বলার নাই।
আর একজন “আল-সাহানবা বিনতে অমর” নামে একজন মেয়ে। সেই মেয়ে একজন বেদুইন গোত্র থেকে।
যারা মুহাম্মাদের বন্ধুত্বপূর্ণ হাজির থেকে ছিল কিন্তু যিনি কোরাইজা ইহুদি গোত্রের বন্ধু ছিল। তো
“আল-সাহানবা বিনতে অমর” নবী মহম্মদকে বিয়ের প্রথম রাতেই তাকে বলেছে যে, তুমি তো কোনও
আল্লাহর নবী হতে পারো না। তুমি একটা ভন্ড। তুমি মানুষকে ঠকাচ্ছো। তারপর মুহম্মদ তার কাছ
থেকে অপমান হয়ে তাকে সে রাতেই তালাক দিয়ে দেয়।
(রেফারেন্স Al-Tabari,Vol.9,p 140 ও Al-Tabari,Vol9, p 140)
এখানেও মুহম্মদ তার নিজের ভবিষৎবাণীর ক্ষমতায় জানতে পারলো না। যে মেয়েটিকে বিয়ে করছে সে।
তাকে বিয়ের রাতেই অপমান করবে ভন্ড নবী বলবে। যার কারনে তাকে তালাক দিতে হবে সে রাতেই।
নিশ্চয়ই জানলে এতো আয়োজন করে বিয়ে করতো না।
“আমরা বিনতে ইয়াজিদ” নামটি ছেলেদের নামের মত লাগলেও নামটি একটি মেয়ের।
তো “আমরা বিনতে ইয়াজিদকে” মহম্মদ বিয়ে করেছিলো 631 তে। “আমরা বিনতে ইয়াজিদকে”
একজন বেদুইন ছিল। মুহাম্মদ তার নির্জনবাসের পূর্বে তালাক দেয় যখন দেখলো সেই মেয়েটির
কুষ্ঠ রোগের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে।
(রেফারেন্স Al-Tabari Vol9, p.139; Al-Tabari,Vol39,pp.187-188,
Bewley/Saad 8:100-101.)
এখানে আমার মন্তব্য যে, এখানেও কিন্তু নবী মুহম্মদ তার অলৌকিক ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও তার স্ত্রীকে
ভালো না করে তার কুষ্ঠ রোগ তার নিজের শরীরেও যেনও না ছড়ায় সেই ভয়ে তাকে ডিভোর্স দিয়ে
দিলো। আশ্চর্য লাগে যে বাক্তি আঙ্গুলের ইশারায় চাঁদ দুই ভাগ করে ফেলে। একটি গ্রহ দুই ভাগ করে
ফেলে। সে কুষ্ঠ রোগ ভালো করার ক্ষমতা রাখে না। সাধারন কুষ্ঠ রোগ দেখে ভয় পেয়ে যায় এবং তার
স্ত্রীকে ভালো করার চেষ্টাও করেনি সে। আল্লাহর কাছে অন্ততো একবার দোয়া পড়েতো দেখতো।
হায়রে মানুষ এর নাম অলৌকিক ক্ষমতা।
sothikdhormo.blogspot.com
No comments:
Post a Comment
যে কোনও প্রশ্ন করতে পারেন আমাদের কাছে