আমাদের মুসলিম ভাইয়েরা গরু খেয়ে গরু মত একটা কথা যেখানে সেখানে কমেন্ট আর পোস্ট করছে। সেটা নিচে দিলাম,
(এই পৃথিবীর আজব লোকদের মধ্যে সবচেয়ে বেশী বিনোদন দেয় "হিন্দু" নামক সুশীলরা। এরা গরু নামক পশুকে মা ডেকে স্বীকৃতি দেয় যে, আমরা মানুষ হয়ে জন্মেছি তবে আমরা গরু নামক পশুরই বাচ্চা!!
এরা গরুর গোস্ত খায়না কারন সেটা মায়ের অংশ কিন্তু দুঃখের বিষয় মায়ের চামরা দিয়ে বানানো জুতা বেশ আনন্দেই পরে থাকে!!
এই প্রজাতির লোকেরা গাভী গরুটাকে মা বলে ডাকে কিন্তু হিংসার কারনে বলদ গরুটাকে আব্বা বলে ডাকেনা!!
আমি দেখিনি পৃথিবীর কোন নিচু জাতের প্রাণীকেও পশুর প্রশ্রাব পান করতে!! এরা ডাবের পানির মতই কল কল করে গাভী গরুটার প্রশ্রাব পান করে়, কিন্তু বলদ গরুটার প্রশ্রাব পান করেনা কেন?
এই লোকগুলো নিজেদের লজ্জাস্থান পোষাকে আচ্ছাদিত রাখে কিন্তু তাদের মা নামক গাভীটাকে নেংটা করেই রাখে!!
হাস্যকর হলেও সত্য ভারতে গরু জবাই নিষিদ্ধ করা হয়েছে কারন এরা নাকি গরুর মুত্র দিয়ে স্বর্নের খনি তৈরি করবে!!
বিশ্বে গোমাংস রপ্তানিতে ভারত দ্বিতীয় তার মানে টাকার জন্য তারা তাদের মাতাকে বিক্রি করে দিতে পিছপা হয়না!!
এবার আপনারাই বলুন এরা কি মানুষ, নাকি গোসন্তান, নাকি আজব কোন প্রাণী? তবে অনেকেই ব্যাপারটিকে স্বাভাবিক বলে মনে করেন। কারন ভারত এখনও সভ্যতার সংস্পর্শে আসে নাই, যে দেশের ৮০% মানুষ এখনও খোলা জায়গায় বাথরুম করে।)
উত্তরঃ - পৃথিবীর আজব লোকদের মধ্যে সবচেয়ে বেশী বিনোদন দেয় "মুসলিম" নামক সুশীলরা। এরা উট নামক পশুকে তো খায়ই সাথে তার মুত খাওয়াকেও সুন্নত মনে করে।
প্রমানঃ সহি বুখারিঃ হাদিস নাম্বার ৫৬৮৬
এরা শুয়ারের মাংশ খায়না কারন সেটা তাদের জন্য হারাম। কিন্তু শুয়ারের তৈরি পেপসি, আরও অন্যান্য কোল্ড ড্রিঙ্ক বেশ মজা করেই খেতে পারে এরা।
এ প্রজাতির লোকেরা উটের মাংস মুত্র সবই খায় কিন্তু অবহেলা করে পায়খানাটা ফেলে দেয় কারন মোহম্মদ সেটা খেতে বলতে ভুলে গিয়েছিলো তাই। আমি দেখিনি পৃথিবীর কোন নিচু জাতের প্রাণীকেও পশুর প্রশ্রাব পান করতে!! এরা ডাবের পানির মতই কল কল করে উটের প্রশ্রাব পান করে়, কিন্তু শুয়ারের প্রশ্রাব পান করেনা কেন?
এরা জন্মগত ভাবে হিন্দু হয়ে আসে পৃথিবীতে। কিন্তু পরে ছাগল দাড়ি রেখে আর মুসলিম হওয়ার জন্য লজ্জাস্থান কাটায়। এবং এরা মেয়েদের ও লজ্জা স্তান কাটায় মুসলিম বানানোর জন্য।
হাস্য কর হলেও সত্যি মহম্মদের বানী উটের মুত্র খেলে নাকি শরীর সুস্থ থাকে ? এদের কথা আর কি বলবো? যে ধর্মের প্রবর্তকের চরিত্রই ভালো না। ৫৩ বছরের বুড়া হয়ে ৬ বছরের বাচ্চা আয়শাকে বিয়ে করে আর তাকে তাদের নবী বলে। তাদের আর কি বলবো ? এবার আপনারাই বলুন এরা কি মানুষ, নাকি কসাই নাকি আজব কোন প্রাণী? তবে অনেকেই ব্যাপারটিকে স্বাভাবিক বলে মনে করেন।
(এই পৃথিবীর আজব লোকদের মধ্যে সবচেয়ে বেশী বিনোদন দেয় "হিন্দু" নামক সুশীলরা। এরা গরু নামক পশুকে মা ডেকে স্বীকৃতি দেয় যে, আমরা মানুষ হয়ে জন্মেছি তবে আমরা গরু নামক পশুরই বাচ্চা!!
এরা গরুর গোস্ত খায়না কারন সেটা মায়ের অংশ কিন্তু দুঃখের বিষয় মায়ের চামরা দিয়ে বানানো জুতা বেশ আনন্দেই পরে থাকে!!
এই প্রজাতির লোকেরা গাভী গরুটাকে মা বলে ডাকে কিন্তু হিংসার কারনে বলদ গরুটাকে আব্বা বলে ডাকেনা!!
আমি দেখিনি পৃথিবীর কোন নিচু জাতের প্রাণীকেও পশুর প্রশ্রাব পান করতে!! এরা ডাবের পানির মতই কল কল করে গাভী গরুটার প্রশ্রাব পান করে়, কিন্তু বলদ গরুটার প্রশ্রাব পান করেনা কেন?
এই লোকগুলো নিজেদের লজ্জাস্থান পোষাকে আচ্ছাদিত রাখে কিন্তু তাদের মা নামক গাভীটাকে নেংটা করেই রাখে!!
হাস্যকর হলেও সত্য ভারতে গরু জবাই নিষিদ্ধ করা হয়েছে কারন এরা নাকি গরুর মুত্র দিয়ে স্বর্নের খনি তৈরি করবে!!
বিশ্বে গোমাংস রপ্তানিতে ভারত দ্বিতীয় তার মানে টাকার জন্য তারা তাদের মাতাকে বিক্রি করে দিতে পিছপা হয়না!!
এবার আপনারাই বলুন এরা কি মানুষ, নাকি গোসন্তান, নাকি আজব কোন প্রাণী? তবে অনেকেই ব্যাপারটিকে স্বাভাবিক বলে মনে করেন। কারন ভারত এখনও সভ্যতার সংস্পর্শে আসে নাই, যে দেশের ৮০% মানুষ এখনও খোলা জায়গায় বাথরুম করে।)
উত্তরঃ - পৃথিবীর আজব লোকদের মধ্যে সবচেয়ে বেশী বিনোদন দেয় "মুসলিম" নামক সুশীলরা। এরা উট নামক পশুকে তো খায়ই সাথে তার মুত খাওয়াকেও সুন্নত মনে করে।
প্রমানঃ সহি বুখারিঃ হাদিস নাম্বার ৫৬৮৬
এরা শুয়ারের মাংশ খায়না কারন সেটা তাদের জন্য হারাম। কিন্তু শুয়ারের তৈরি পেপসি, আরও অন্যান্য কোল্ড ড্রিঙ্ক বেশ মজা করেই খেতে পারে এরা।
এ প্রজাতির লোকেরা উটের মাংস মুত্র সবই খায় কিন্তু অবহেলা করে পায়খানাটা ফেলে দেয় কারন মোহম্মদ সেটা খেতে বলতে ভুলে গিয়েছিলো তাই। আমি দেখিনি পৃথিবীর কোন নিচু জাতের প্রাণীকেও পশুর প্রশ্রাব পান করতে!! এরা ডাবের পানির মতই কল কল করে উটের প্রশ্রাব পান করে়, কিন্তু শুয়ারের প্রশ্রাব পান করেনা কেন?
এরা জন্মগত ভাবে হিন্দু হয়ে আসে পৃথিবীতে। কিন্তু পরে ছাগল দাড়ি রেখে আর মুসলিম হওয়ার জন্য লজ্জাস্থান কাটায়। এবং এরা মেয়েদের ও লজ্জা স্তান কাটায় মুসলিম বানানোর জন্য।
হাস্য কর হলেও সত্যি মহম্মদের বানী উটের মুত্র খেলে নাকি শরীর সুস্থ থাকে ? এদের কথা আর কি বলবো? যে ধর্মের প্রবর্তকের চরিত্রই ভালো না। ৫৩ বছরের বুড়া হয়ে ৬ বছরের বাচ্চা আয়শাকে বিয়ে করে আর তাকে তাদের নবী বলে। তাদের আর কি বলবো ? এবার আপনারাই বলুন এরা কি মানুষ, নাকি কসাই নাকি আজব কোন প্রাণী? তবে অনেকেই ব্যাপারটিকে স্বাভাবিক বলে মনে করেন।
***ভালো লাগলে পোস্টটি বেশি বেশি শেয়ার করে সবাইকে জানান।***
No comments:
Post a Comment
যে কোনও প্রশ্ন করতে পারেন আমাদের কাছে